Sofol271

জুতা আবিস্কার  রবীন্দ্রনাথের রচনাটি নিশ্চয় পড়েছে জুতা আবিস্কার না হলে আমাদের কেমন হতো মাসজিদে  মন্দিরে যেতে হতো জুতা ছাড়া মলিন পায় অজু করতে পারতাম না এখন জুতা আবিস্কার হয়ে আমাদের মানব জাতির অনেক উপকার হয়েছে অজু করে  জুতা পায় দিয়ে মাসজিদের দুর পর্যন্ত  যাওয়া  যায় কোনো ময়লা পায় ভরে না। কিন্তু মানব জাতির যখন পৃথিবীতে সূচনা শুরু তখন জুতা আবিস্কার হয়নি অনেক পরে জুতা আবিস্কার হয়ে     ্আজকে  আলোচনা করবো জুতা তৈরি  ব্যবসা নিয়ে। আপনি যদি একজন উদ্দোক্তা  হতে চান তাহলে আজকের লেখাটি  আপনার জন্য । আমাদের প্রতিদিনকার ব্যবহৃত পণ্যের  মধ্যে জুতা অনতম। আধুনিক সভ্যতার  যুগে শহর থেকে অজপাড়া গাঁও পর্যন্ত  সবাই করে জুতার ব্যবহার। স্টাইলেেের   যুগে অন্য তম  স্টাইলিশ হচ্ছে জুতা।  পূর্ব যুগের মত রাস্তায় আর জুতা ছাড়া  লোক শচর অচর দেখা মিলে না।  যেথায় জান না কেনো বিয়েতে রাস্তা  গাঁটে পার্কে কোথাও জুতা ছাড়া লোক  খুজে পাবেন না।এটা একটি ব্যবসা  করার সুবর্ন  সুযোগ। এই সুযোগকে কাজে  খাটিয়ে আপনি দিতে পারেন একটি জুতার  ফ্যাক্টরি। আমাদের দেশ নয় শুধু সারা  পৃথিবীতে  ব্যাপি রয়েছে জুতার চাহিদা   জুতার ফ্যাক্টরি দিয়ে ভালো

আমরা বিভিন্ন ছবি তুলে থাকি কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে সবাই এক সাথে মিলে বা কোনো জায়গায় বন্ধুদের সাথে বেড়াতে গেলে অবশ্যই কম বেশি ছবি তুলা হয়ে থাকে আর এই সকল ছবির সৌন্দর্য বাড়াতে আমরা বড় ক্যামেরা ব্যবহার করি বড় ক্যামাড়া ব্যবহার করা ছাড়াও ছবি কে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলা যায় । আপনার তুলা সকল  ছবি প্রাণ হচ্ছে সৌন্দর্য।যে কোনো ছবিতে  সৌন্দর্য পেতে প্রয়োজন পড়ে এডিটিং করা। এডিটিং ছবিকে আকর্ষণীয়  করে তুলতে ছবিকে শতভাগ সাহায্য করে। প্রাণ ছাড়া ছবি মোটেও দেখতে ভালো লাগে না। এবং ছবি গুলো ফেইজবুক সহ নানা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া হয়ে উঠে না। প্রায় সবাই ভাবে আরেক জনের ছবি দেখে ইশ! এত সুন্দর ছবি তুলে ছাড়ি তবুও ঐ বন্ধুর মত ছবি লাগে না। আসলে কী তাই সে এত সুন্দর ছবি তুলতে পারে? আমি বলবো মোটেও না আপনার বন্ধুর ছবির সৌন্দর্যের পিছনে রয়েছে  এডিটিংয়ের হাত।তাকে কাজে খাটিয়ে আপনার বন্ধু এত সুন্দর ছবি পোস্ট করে সামাজিক  যোগাযোগ মাধ্যমে । আজকে আপনার  বন্ধুর মত ছবি এডিটিং যাতে করতে পারেন সে জন্য নিয়ে আসলাম সেরা কিছু ছবি এডিটিং apps  আজ থেকে আপনিও আপনার বন্ধুর মত ছবি  এডিটিং করে পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। PicsArt এক

পূর্বেে শুধু শহর অঞ্চল গুলোতে বিদ্যুৎতের আলো থাকতো যার কারনে গ্রাম অঞ্চল গুলো তেমন উন্নত ছিলো না বুতুরে অঞ্চল বলা হতো বিদুৎ না থাকায় অনেক কাজ করতে পারতো না গ্রামিন লোক জন এখন পূর্বের ইতিহাস পাল্টে  বিদ্যুৎতের আলোয় আলোকিত আজ শহর  থেকে গ্রাম পর্যন্ত।পৃথিবীতে বিদ্যুৎ এখন আর দোয়াত হারিকেনের ব্যবহার দেখা যায় না।  পৃথিবীর সবখানে বিদ্যুৎ আসায় উঠে গেছে  প্রাচীণ বাতি জ্বালানোর পদ্ধতি। এখন গ্রাম  থেকে শহর পর্যন্ত যে দিকে তাকাবেন সে  দিকেই রয়েছে বিদ্যুৎতের ব্যবহার। বিদ্যুৎ  আসায় বেড়ে শিল্প কারখানার মালিকদের  আয়ের নানা সুযোগ। মানুষের চাহিদা দিন দিন  বাড়ছে  এই সুযোগে আপনি যদি কোনো ব্যবসা  করতে চান তাহলে আজকের টিউটোরিয়াল  আপনার জন্য।  এই সময়ের সেরা ব্যবসা হচ্ছে  এলইডি লাইট তৈরির কারখানা দেওয়া।  এলইডি  লাইট আমরা কম বেশি সবাই বাড়িতে  ব্যবহার করি। প্রতিটি বাড়িতে এলইডি বাতি  দেখতে পারবেন। এলইডি লাইটেেের বাজার  মূল ও চাহিদা দুটিই ভালো তাই এলএডি লাইট  তৈরির কারখানা করে সহজে সফল হওয়া  সম্ভব ।যে পণ্যের চাহিদা বেশি থাকে সেই  পণ্য নিয়ে উৎপাদন করে তেমন সফল হওয়া  যায় না। এলইডি লাইটের প্রচুর চাহিদা রয়েছে  বাজারে

  যাদের মনে অনলাইনে ঘরে বসে ছোট খাটো কাজ করে চয় বহু টাকা আয় করার ইচ্ছে আছে তাহলে এই লেখাটি পড়ুন অনলাইনেে সবাই একটা অংশ আয় করতে চাই যারা অনলাইন নিয়ে ঘাটাঘাটি করে কিন্তু তাদের সটিক দিক নির্দেশনা না থাকার কারনে বা সঠিক গাইড লাইন না পাওয়ার কারনে সেটি হয়ে উঠে না। অনলাইনে অনেকে আয় করতে না পেরে অনেকে প্রশ্ন করে অনলাইন থেকে কী সত্যি আয় করা যায় হ্যা অনলাইন থেকে আয় করা যায় বাস্তবে যেমন পরিশ্রম করলে টাকা দেয় অনলাইনেও ঠিক একই নিয়ম বাস্তবের মত কঠুর পরিশ্রম করলে আপনি  ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনে ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য সবার  নিঠক পছন্দের মাইক্রো ওয়ার্কাস প্লাটফর্ম।  এই প্লাটফর্ম দিন দিন মানুষের পছন্দের পাত্র  হয়ে উঠছে। আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ের প্রতি  আগ্রহ থাকে কিংবা বহু স্বপ্ন নিয়ে যদি কোনো  মার্কেট প্লেসে গিয়ে আইডি খুলেছেন কিন্তু  তেমন  কোনো বেনিফিট পাচ্ছেন না। তাহলে  আপনি এই মাইক্রো ওয়ার্কাস প্লাটফর্মেে  যুক্ত  হয়ে আপনার স্বপ্ন পূরণ  করতে  পারেন । কীভাবে?  প্রথমে মাইক্রো ওয়ার্কাস প্লাটফর্মে  গিয়ে  আপনার নাম ঠিকানা মোবাইল নম্বর ইমেইল  একটি নতুন পাওয়ার্ড দিয়ে সাইন আপ করে।  আপনার মোবাইল নম্বর ভেরি

  আমাদের বেচে থাকার জন্য প্রায় জিনিস অপরিহার্য যে সকল পণ্য বা প্রডাক্ট বিভিন্ন কোম্পানি আমাদের জন্য তৈরি করে সেই সকল পণ্য বা প্রডাক্ট সেই সকল প্রডাক্ট সম্পর্কে  কাস্টমার যাতে জানে সেই সম্পর্কে কোম্পানি মার্কেটিং করে।এবং তাদের কোম্পানির প্রডাক্ট সকলের কাছে পরিচিত করে তুলে যাতে তাদের কোম্পানির ব্যবসা প্রসার হয় আর এই সকল প্রচারণা কোম্পানি বিভিন্ন ভাবে করে থাকে এক তাদের কোম্পানির প্রডাক্ট সম্পর্কে বিজ্ঞাপন দিয়ে দুই অনলাইন মার্কেটিং করে তাদেরকে পণ্য প্রমোশন করে। এটি কোম্পানি নিজেও করে এবং অন্য সকল লোক কে দিয়েও প্রেইড  ভাবে করাই। আপনি যদি কোনো কোম্পানির প্রডাক্ট বা নিজের কোনো পণ্য   প্রমোশন করতে বা করিয়ে দিতে চান তাহলে আপনি মেইল মার্কেটিং করতে পারেন বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে এই প্রমোশনের কাজ পাবেন আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে এই বিষয় টা বুঝতে পারবে কত গুরুত্বপূর্ণ কাজ ইমেইল মার্কেটিিংিং।     পৃথীবিতে একটি পণ্যকে এক হাজার কাস্টমারের কাছে  তুলে  ধরতে দুই তিন দিন লাগতো। সেই একই পণ্য  এখন তার চেয়ে দ্বিগুন মানুষের কাছে তুলে  ধরতে সময় লাগে দুই তিন মিনিট।  অনলাইনকে ব্যবহার করে গ্রাহকের কাছে  যেভা

 কিছু লোক অধিক পড়াশোনা করলে তারা শুধু ছুটে বেড়াই চাকরির পিছনে এ চাকরি নয় সেই চাকরি এমনকি সেই পছন্দের চাকরিটি পেতে ঘুষ পর্যন্ত দিতে রাজি থাকে আর  কাজ খুজে  পায় না।ছুটে বেড়াই শুধু চাকরির পিছনে  যে টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরি নিতে রাজি থাকে সেই টাকা দিয়ে একটি ভালো বিজনেস শুরু করতে পারে যারা এমন আছেন শুধু চাকরির পিছনে দুই তিিন বছর ধরে ঘুরতাছেন চাকরি পাননি আমি  আমি তাদেরকে বলবো চাকরির পিছনে   না ছুটে অন্য আরেক  জনকে চাকরি  আপনি দেন। ব্যবসা করতে  বেশি টাকা   লাগে না  আপনি অপ্ল টাকা ইনভেস্ট করে   চালু করতে পারেন আপনার প্রিয় ব্যবসা। আপনার যদি ব্যবসা করাাারর মত ভালো মন না থাকে তাহলে আপনি কোনো ব্যবসা করে সফল হতে পারবেন না আপনি যদি কোটি টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন মনের চাওয়া পাওয়া ঠিক না আপনি কোনো ব্যবসা করে বেশি দিন টিকতে পারবেন না আর যদি আপনার মনের পছন্দ অনুযায়ী অল্প টাকায়ও ছোট একটি ব্যবসা করেন তাহলে সেই ছোট ব্যবসা করেও সফল হতে পারবেন তাই যে কোনো কাজ করার পূর্বে চিন্তা ভাবনা করে নিন আপনার মন মতো কাজ টি হলো কি না মন মত হলে সফল হতে পারবেন সেই কাজ আর যদি সেই কাজ আপনার মন মত না হয় তাহলে সেই কাজে কখনো সফল

অনলাইনে টাকা আয়ের সহজ উপায়  সিপিএ মার্কেটিং।যে কেউ কোনো প্রকার  টাকা ইনভেস্ট না করে করে প্রতি  মাসে হাজার ডলার টাকা আয় করতে পারে। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সিপিএ মার্কেটিং  করার একবারে সহজ  সিপিএ মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি কাজ যে কোনো সিপিএ মার্কেটিং ওয়েব সাইটে গিয়ে একাউন্ট করে সেখান থেকে আপনার   পছন্দ সই যেকোনো পণ্য বাছাই করে সেই পণ্য নির্দিষ্ট  কমিশন পেয়ে মার্কেটিং করাকে সিপিএ বলে। ধরুন আপনার সিপিএ একাউন্ট  কোনো একটি সাইটে গিয়ে দেখলেন একটি বইয়ের মূল্য ২০০ এই বইটি যদি কেউ বিক্রি করে দেয় তাহলে সেই বিক্রির বিনিময়ে আপনাকে ১০% কমিশন দিয়ে দিলো এটাই  মূলত সিপিএ মার্কেটিং । সিপিএ মার্কেটিং করে বর্তমানে অনেক লোক সফলতা   পেয়েছেন এবং পাচ্ছেন সিপিএ মার্কেটিং ছাত্র থেকে শুরু করে যে  কেউ করে আর্নিং করতে পারবে। মানুষ এখন ঘর থেকে কোনো কিছু একটা করাকে সাচ্ছন্দ্যবোধ করে।  কেনাকাটা থেকে শুরু করে ডিজিটাল যুগে মানুষ এখন ঘরে বসে সব করতে চায়। তাই এই সুযোগ কাজে খাটিয়ে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য মার্কেটিং করতে পারবেন এবং সফলও হবেন। কোথায় পাবো এমন ওয়েবসাইট? সিপিএ মার্কেটিং করার অনেক ওয়েব সাইটে পাবেন গুগুলে সার্চ কর

অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার রয়েছে নানা মাধ্যম  তার মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে ভিডিও দেখে ইনকাম। আপনাদের কারো যদি সময় থাকে তাহলে অবশ্যই সে ভিডিও দেখে আবার কেউ আনন্দ পাবার উদ্দেশ্য ইউটিউবে প্রায় সময় ফানি ভিডিও দেখে  থাকেন। গান মুভি নাটক থেকে যারা  ইউটিউবেে অভিরত দেখেন তারা এই  সূবর্ণ সুযোগ কাজে খাটিয়ে প্রতি মাসে অতিরিক্ত টাকা আয় করতে পারেন  অনায়েসে।  ভিডিও দেখে কী কখনও আয় সম্ভব?     হ্যা সম্ভব। যারা ভিডিও দেখে আয়  করতে চান তাদের জন্য রয়েছে কিছু প্রতিষ্ঠান। আপনার পছন্দ সই  একটি   প্রতিষ্ঠান বা ওয়েব সাইটের সাথে যুক্ত হয়ে নিলেই চলবে সেখানে আপনার  অন্য আর কোনো কাজ নেই ভিডিও দেখা ছাড়া।  ভিডিও দেখলে টাকা দেয় এমন কিছু প্রতিষ্ঠান বা ওয়েব।    paid2 youtube    ভিডিও দেখে আয় করার জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্ঠান বা ওয়েব। এখানে যুক্ত হয়ে ভিডিও দেখলে প্রতিটি ভিডিও দেখার বিনিময়ে আপনাকে এরা কিছু অর্থ  প্রধান করবে। আপনার ভিডিও দেখা টাকা আপনার হাতে ১০০%  পেয়ে যাবেন তাদের নির্দিষ্ট পেমেন্ট মেথডের মাধ্যমে।  কেমন ভিডিও দেখতে হবে? ইউটিউবের মত আপনার পছন্দ সই  ইচ্ছে মত ভিডিও দেখতে পারবেন কোনো বাধা নিয়ম নেই।তাই সহজেই ভিডিও দেখে  

   টাকা আয় করার সেরা apps ডিজিটাল যুগে অনলাইনেে নানা ভাবে আয় করা যায়,বর্তমান যুগে অনলাইনে  আয়ের জন্য  রয়েছে বিভিন্ন পথ ও নানা কৌশল যে কৌশল ব্যবহার করে সহজেই আয় করতে পারেন। আজকে আজকে আলোচনা করবো অনলাইনে  টাকা আয় করার apps নিয়ে। যে appsগুলো ব্যবহার করে প্রতিদিন  ভালো অংকের টাকা আয় করতে পারবেন।আমি মনে করি এই apps গুলো    অনলাইনে টাকা আয়ের আপনার জন্য হতে পারে সেরা মাধ্যম এই টাকা আয় করার  সেরা apps।   টাকা আয় করার apps গুলো আপনারা প্লেস্টোর থেকে ফ্রী ডাউনলোড করে আয় করতে পারবেন। টাকা আয় করার apps গুলো আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোন দিয়ে ব্যবহার করেই অনলাইনে আয় করতে পারেন। Earn Gem অনলাইনে আয় করার জন্য সেরা একটি apps (Earn Gem)  এই এপ্লিকেশনে রয়েছে আয়ের নানা ফাংশন  ভিডিও দেখে আয় করতে পারবেন।আপনার যদি কোনো প্রিয় বন্ধু থাকে তাহলে আপনি তাকে ইনভাইট করে আয় করে পারবেন। হোক সে ফেইজবুক বন্ধু বা আপন কেউ এছাড়াও এই apps রয়েছে  টাকা আয়ের  আরো  সিস্টেম   যা থেকে যে কেউ সহজেই টাকা আয় করে পারেন।এই apps টি থেকে নানা ভাবে আয় করা যায় বিদায় দিন দিন বাড়ছে এই  apps এর  জনপ্রিয়তা তাই আপনার জন

কার্টুন  কে না ভালোবাসে। শিশুদের সবচেয়ে প্রিয় জিনিস কার্টুন আর, সেটি যদি হয়  নিজে হাতে তৈরি তাহলে তো কথায় নেই তোমাদের জন্য তাই নিয়ে এলাম কার্টুন  তৈরির জনপ্রিয় কিছু apps। বর্তমানে কার্টুনের রয়েছে প্রচুর চাহিদা  ইউটিউবেে সহজেই কার্টুন চ্যানেল করে লাভবান হওয়া যায়।কিন্তু কীভাবে তৈরি করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। ভাবছেন  নিশ্চয়ই, কার্টুন তো কেবল মাত্র কম্পিউটার দিয়েই সম্ভব, কিন্তু আমার তো কোনো  কম্পিউটার নেই আমি কী করবো?  তোমার কম্পিউটার নেই তাতে তুমি  চিন্তা করো না আজকে তোমার জন্য নিয়ে আসলাম কার্টুন তৈরির কিছু  Android app যা দিয়ে তোমার হাতে  থাকা স্মার্ট ফোন দিয়ে কার্টুন তৈরি করতে পারবে।apps গুলো প্লেস্টোরেে সার্চ দিলে পেয়ে যাবে এবং বিনামূল্যে ডাউনলো করে তৈরি করতে পারবে ইচ্ছে মত কার্টুন ভিডিও।          Poltagon  হচ্ছে কার্টুন তৈরির সেরা  একটি app। এই app  দিয়ে যে কেউ স্মার্ট ফোনে ইনস্টল করে প্রফেশনাল ভাবে কার্টুন তৈরি করতে পারবে। এখানে রয়েছে নিজ ক্যারেক্টার তৈরির সুবিধা।   poltagon ব্যবহার করে কার্টুন  ভিডিওতে নিজ ইচ্ছে মতো ভয়েস  দেওয়া যায় নিজ হাতে ক্যারেক্টার সাজিয়ে চমৎকার একটি কার্টুন ভিডিও ত

অনলাইনে আয়ের মধ্যে সেরা ও সবার  পছন্দের হচ্ছে । ক্লিক করে আয় আজকে  আলোচনাা করবো কীভাবে পিটিসি সাইট দিয়ে ঘরে বসে আয় করবেন। আমরা হয়তো অনলাইনেে ঘরে বসে।  নানা ভাবে আয় করা  যায় জেনেছি।  এবং আয় করেছেনও হয়তো কিন্তু অনলাইনে আয়ের সহজ মাধ্যম খুজছেন হয়তো। কীভাবে অনলাইনে সহজ ভাবে  আয় করা যায়। আজকে শিখাবো আপনাকে সহজ ভাবে অনলাইনে আয়ের কৌশল।  অনলাইনে আয়ের মধ্যে সহজে আয়ের  পথ হচ্ছে পিটিসি সাইট গুলো। কিছু নির্দিষ্ট ওয়েব সাইট   রয়েছে। সেই   সাইটে গিয়ে এ্যাডে বা বিজ্ঞাপনে  ক্লিক  করলে আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু  এমাউন্ট আপানকে তারা দিয়ে   দিবে। এমন ওয়েব    সাইটকে পিটিসি বলে। আপনি পিটিসি সাইটে ইনকাম করে স্হানীভাবে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।    পিটিসি সাইটে কাজ করার জন্য কী কী প্রয়োজন?  এবং কী কী কাজ শিখতে হবে?   পিটিসি সাইটে কাজ করার জন্য তেমন  কোনো কিছু প্রয়োজন নেই। আপনার  হাতে থাকে স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটার এর সাথে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই আপনি পিটিসি সাইটে কাজ করে আয় করতে পারবেন। পিটিসি সাইট দিয়ে আয় করার জন্য তেমন কোনো কাজ শিখতে হবে না।  আপনার স্মার্ট ফোনেে বা কম্পিউটারেে ব্রাউজিং শিখলেই হবে।  পিটিসি সাইটি